কল্যাণের প্রতি আহ্বান, সুকৃতির প্রসার ও দুষ্কৃতির অপনোদন
৪০ বছর ধরে দেশের ছাত্র-যুব সমাজের মধ্যে সামাজিক উন্নয়ন, মূল্যবোধের প্রবর্তন, শিক্ষায় অগ্রগতি ও ভ্রাতৃত্বের দৃঢ় চেতনা সৃষ্টি করে চলেছে সংগঠন



আগামী ইভেন্টগুলী
“সুন্দর সমাজ গঠনে, চলো যাই কিশোর অঙ্গনে” – শিরোনামে সারা রাজ্য জুড়ে 10-20 জানুয়ারী পালিত হচ্ছে কিশোর অঙ্গন উৎসব।
কোর্স থাকছে –• ৫০% কোরানিক শব্দকোষ• বাছাইকৃত কুরআনের সূরা ও দোয়া সমূহের ব্যাকরণগত বিশ্লেষণ …
Presented By – Md Mursalim, State Secretary, SIO West Bengal …
Topics like Fighting Stress and Depression, Safeguarding …
Book Talk Series – 3
বইঃ ইসলামী রেনেসাঁ আন্দোলন
লেখকঃ সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী (রহ.)
তারিখঃ ০২/০৯/২০২৩ (শনিবার)
সময়ঃ সন্ধ্যে ৬:৪৫ মিনিট
পর্যালোচকঃ আমিরুল ইসলাম (প্রাক্তন জেলা সভাপতি, এসআইও মালদা)
ZOOM https://us02web.zoom.us/j/86734468952…
Meeting ID: 867 3446 8952
Passcode: 7755
An Inspirational Seminar for All Students
Theme: Battling Youth Issues
Topics like Fighting Stress and Depression, Safeguarding Mental Health, Battling Addictions, Awareness to Stop Ragging/Bullying will be discussed, InshaAllah.
From 3 PM, on Tomorrow – 25th August, 2023.
Come to the Seminar Hall(2nd Floor), Aliah University, Newtown Campus
Make sure to attend and bring your friends who might benefit.
এখনকার আপডেট
এসআইও ছাত্রদের অন্তর্নিহিত প্রতিভার বিকাশে এমন যত্নশীল হতে চায় যাতে সমাজ তাদের শিক্ষা ও প্রতিভা থেকে উপকৃত হতে পারে।

শ্রমিক দিবস বা মে দিবস প্রতি বছর ১লা মে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার স্মারক হিসেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আজও বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি শ্রমিক বঞ্চিত হয় ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও মৌলিক অধিকার থেকে। শ্রমের মূল্য ও মর্যাদা যথাযথ প্রদান করে না রাষ্ট্র, কর্পোরেট এবং মালিকপক্ষ।
এই অন্যায় ও অনাচার দূর করতে স্পষ্টত ব্যর্থ বিভিন্ন সময়ের মানব রচিত মতবাদগুলো। এখানেই মহান স্রষ্টা আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রাসূল, মানবতার আধার হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) নিয়ে এসেছেন সাম্য, সুবিচার ও মুক্তির পথ। শ্রমের মর্যাদা নিয়ে তাঁর (সাঃ) অমোঘ বাণী, “কারও জন্য নিজ হাতের উপার্জন অপেক্ষা উত্তম আহার্য বা খাদ্য আর নেই।” তিনি শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তার মজুরি পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন।
শ্রমিক দিবস তাই কেবল স্মরণ নয়, একটি প্রতিজ্ঞা – শ্রমের মর্যাদা ফিরিয়ে আনার, এবং সাম্য, ন্যায় ও মানবিকতার পথে সমাজ গড়ে তোলার।
- Poster, Zonal Updates
এনসিইআরটি-র নতুন সংশোধিত পাঠ্যপুস্তকে ইতিহাসের সুপরিকল্পিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিকৃতির তীব্র নিন্দা জানায় এসআইও। ভারতীয় সমাজ, সংস্কৃতি এবং রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ যুগ অধ্যায়- সুলতানী আমল এবং মুঘল আমলকে সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলা হয়েছে, যা ঐতিহাসিক সত্যের উপর এক নজিরবিহীন আঘাত।
ভারতের বৈচিত্র্যময় অতীত ও ঐতিহ্যের একটি ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপনের পরিবর্তে, পাঠ্যপুস্তকগুলিতে এখন ধর্মীয় তীর্থযাত্রা যেমন-চারধাম যাত্রা, জ্যোতির্লিঙ্গ ও শক্তিপীঠকে অযৌক্তিকভাবে মহিমান্বিত করা হচ্ছে। একইসঙ্গে, শতাব্দী প্রাচীন বর্ণ ও জাতিভেদ ব্যবস্থাকে ‘সামাজিক স্থিতি’র উৎস হিসেবে অন্যায্য রূপে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটার দ্বারা সূক্ষ্মভাবে জাতিভিত্তিক শ্রেণীবিন্যাসকে বৈধতা দেওয়া হচ্ছে এবং ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার বহু আগে থেকেই চলে আসা নিপীড়নকে সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করা হচ্ছে।
এটি একাডেমিক সংশোধন নয়-বরং গেরুয়াকরণ, শিক্ষার সাম্প্রদায়িকীকরণ, ইতিহাস বিকৃতি এবং তরুণ প্রজন্মের মন-মস্তিষ্ককে ক্ষমতাসীন ডানপন্থী শক্তির মতাদর্শিক স্বার্থে গড়ে তোলার এক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রয়াস। আমরা ছাত্র-শিক্ষক, ইতিহাসবিদ ও সচেতন নাগরিকদের এই শিক্ষাব্যবস্থার ধ্বংসাত্মক পদ্ধতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানাই। শিক্ষায় সত্য, বৈচিত্র্য ও ন্যায়ের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। এসআইও এই সংগ্রামের সর্বাগ্রে থাকবে।
সম্প্রীতির দেশ ভারত বহু ধর্ম, সংস্কৃতি ও বিশ্বাসের সম্মিলনে গঠিত এক অপূর্ব বাগান। এখানে প্রতিটি ফুলেরই সমান মর্যাদা ও অধিকার। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সম্প্রতি রায় ও মার্টিন প্রকাশনীর দ্বাদশ শ্রেণীর ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিচিত্রা’ বইয়ের প্রচ্ছদে এমন একটি চিত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যা কেবল অপ্রাসঙ্গিকই নয়, বরং গভীরভাবে বিভ্রান্তিকর ও সাম্প্রদায়িক মানসিকতার প্রতিফলন।
প্রচ্ছদটিতে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাককে অস্ত্রধারীর সঙ্গে উপস্থাপন করা হয়েছে – যা সরাসরি ইসলাম ধর্ম এবং তার অনুসারীদের প্রতি নেতিবাচক বার্তা দেয়। শুধু তাই নয়, বইয়ের ভেতরেও ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর ও নেতিবাচক তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। এটি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার পাশাপাশি আমাদের সমাজের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে হুমকির মুখে ফেলে এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মনে বিভাজন ও বিদ্বেষমূলক মনোভাব জন্ম দিতে পারে।
এই অবিবেচক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে এসআইও-র পক্ষ থেকে প্রকাশনীর দফতরে প্রতিনিধি দল গিয়ে এই বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে। প্রতিনিধি দল বইয়ের বেশ কিছু ইসলামবিরোধী ত্রুটির কথাও প্রকাশনীর সামনে তুলে ধরে।
প্রকাশনী কর্তৃপক্ষ আশ্বস্ত করেছে যে-
১) নতুন সংস্করণে বিতর্কিত প্রচ্ছদ ও বইয়ের ভেতরের ত্রুটিপূর্ণ অংশ সংশোধন করা হবে।
২) ইতিমধ্যে বাজারে বিক্রি হয়ে যাওয়া বইগুলো ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
৩) ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করা হবে।
আমরা রায় ও মার্টিন প্রকাশনীকে এই প্রতিশ্রুতিগুলি দ্রুত বাস্তবায়নের পাশাপাশি ভবিষ্যতে যেন এমন দায়িত্বহীন পদক্ষেপের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে বিষয়েও সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছি।
উল্লেখ্য, এদিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াকিল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিভাগীয় দায়িত্বশীল – রাসেল কাইজার, আসিফ ইকবাল, আব্দুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ।
ওয়াকফ সংশোধনী বিল বাতিলের দাবিতে অনুষ্ঠিত যৌথ প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহন করে এসআইও পশ্চিমবঙ্গ। সংগঠনের পক্ষ থেকে রাজ্য সভাপতি সেখ ইমরান হোসেন, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াকিল ধর্না মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সংগঠনের সদস্যগণ স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। ধর্না মঞ্চ থেকে ছয় সদস্যের এক প্রতিনিধি দল রাজভবনে রাজ্যপালের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়। রাজ্য সভাপতি এইদিন ধর্না মঞ্চ থেকে ওয়াকফ সংশোধনী বিল বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি সমস্ত সংগঠনকে একত্রে পথে নামার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রতি বছরের মতো এবারও বিশেষ সহায়তা কেন্দ্রের আয়োজন করেছে এসআইও। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এই সহায়তা কেন্দ্রগুলো চালু করা হয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা পানীয় জল, প্রাথমিক চিকিৎসা এবং অন্যান্য জরুরি উপকরণের সুবিধা পাচ্ছেন। এছাড়া, অভিভাবকদের জন্য বিশ্রামের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।এসআইও’র এই উদ্যোগ স্থানীয় প্রশাসন ও অভিভাবকদের কাছ থেকে ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে। এবারের কার্যক্রমগুলো আরও বিস্তৃত হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য এক বিশেষ সহায়তাকারী পদক্ষেপ হিসেবে স্থান পেয়েছে। এসআইও’র এই মহৎ উদ্যোগ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এক অনবদ্য সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
নিম্নে কিছু জেলার কার্যক্রম তুলে ধরা হলো:
১. হাওড়া জেলা:
এসআইও ডোমজুড় ব্লকের পক্ষ থেকে কোলড়া মাজাহিরুল উলুম ইসলামীয়া সিনিয়র মাদ্রাসার বাইরে পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র করা হয়। সহায়তা কেন্দ্রে পরীক্ষার কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী, প্রাথমিক চিকিৎসা ও পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। সহায়তা কেন্দ্রে উপস্থিত ছিলেন এসআইও ডোমজুড় ব্লক সভাপতি সাহানুর লস্কর, সম্পাদক মিনহাজুর সর্দার প্রমুখ। এছাড়াও বাউড়িয়া ব্লকের পরিচালনায় খাজুরী হাই স্কুলে আগত মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষা সহায়তা কেন্দ্র করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বাউড়িয়া ব্লক সভাপতি জুলকারনাইন মন্ডল এবং সম্পাদক শেখ ওয়াসিম আকরাম।
২. পূর্ব মেদিনীপুর:
এসআইও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পক্ষ থেকে আগত মাধ্যমিক পরিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য কাঁথির মাজনা হাই মাদ্রাসা, এগরার কোসবাগোলা এমএম মডেল হাই মাদ্রাসা, তমলুকের মল্লিকচক অমর স্মৃতি বিদ্যাপীঠ, কোলাঘাটের কে টি পি পি হাইস্কুল নিয়ে মোট চারটি পরিক্ষা সেন্টারে ক্যাম্প করা হয়। উক্ত ক্যাম্পগুলো থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য পানীয় জলের বোতল, পেন, সংগঠনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি দেওয়ার মাধ্যমে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সাফল্য কামনা করা হয়। উক্ত ক্যাম্পগুলোতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেলা সভাপতি সাহিনুল আরিফ খাঁন, জেলা সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আলাম খাঁন, জেলা শিক্ষাঙ্গন সম্পাদক সেক সামাউল আলি ও স্থানীয়স্তরের দায়িত্বশীলগণ।
৩. দক্ষিণ ২৪ পরগণা:
এসআইও দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার অন্তর্গত এসআইও ডায়মন্ডহারবার-১ ব্লকের উদ্যোগে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য হটুগঞ্জ এমএনকে হাইস্কুলের সামনে পরীক্ষা সহায়তা কেন্দ্র করা হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলার ক্যাম্পাস সেক্রেটারি আসিফ জামির ঘোরামি ও ব্লকের দায়িত্বশীলগণ। এছাড়াও এসআইও বজবজ ২ ব্লকের পক্ষ থেকে বারাতলা পোয়ালি হাইস্কুলের সামনে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে হেল্প ডেস্ক করা হয়।
৪. দক্ষিন মুর্শিদাবাদ:
এসআইও দক্ষিন মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার উদ্যোগে আয়োজিত হয় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র। দক্ষিণ মুর্শিদাবাদ জেলার লালগোলা, ডোমকল, রানি নগর ১, রানি নগর ২ প্রভৃতি ব্লকে। রানীনগর ১ ব্লকের উদ্যোগে ব্লকের চারটি স্কুলে- কালিকাপুর হাই স্কুল, ইসলামপুর গার্লস হাই স্কুল, নশিপুর হাই মাদ্রাসা এবং পাহাড়পুর ইউনিয়ন হাই স্কুল, লালগোলার শেখালীপুর হাইস্কুল, পন্ডিতপুর হাইস্কুল, ভবানীপুর ও হরিপুর সিনিয়র মাদ্রাসা, ডোমকলের সাঁদিখারদিয়াড় হাই স্কুল, মধুর হাইস্কুল, রানি নগর ২ ব্লকের কাতলামারি হাই স্কুলে পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র করা হয়।
৫. উত্তর মুর্শিদাবাদ:
এসআইও উত্তর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সাগরদিঘি ব্লকের বোখারা হাজী জাবেদ আলী বিদ্যাপীঠ এবং সাগরদিঘি গার্লস হাইস্কুলে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা করা হয়।
৬. মালদা:
এসআইও মালদা জেলার অন্তর্গত হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের সোনাকোল ইউনিটের উদ্যোগে সোনাকল হাই মাদ্রাসায় পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র করা হয়।
৭. কোচবিহার:
এসআইও কোচবিহার জেলার পক্ষ থেকে দিনহাটা শহর কেন্দ্রিক পুটিমারী উচ্চ বিদ্যালয় অনুষ্ঠিত হয় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র। এছাড়াও নয়ারহাট উচ্চ বিদ্যালয় এবং ওকড়াবাড়ি আলাবকস উচ্চ বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র খোলা হয়। এদিন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে পানীয় জল, প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রী, কলম, এক্সাম বোর্ড, স্কেল ইত্যাদি বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে নানারকম সহযোগিতা করা হয়। উক্ত সহায়তা ক্যাম্পগুলিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক, জেলা শিক্ষাঙ্গন সম্পাদক সাজু মিয়া, কিশোর অঙ্গন সম্পাদক লুৎফর রহমান এবং স্থানীয় দায়িত্বশীল ভাইয়েরা। উপস্থিত প্রশাসন ও অভিভাবকবৃন্দ মহতী এ উদ্যোগের ভুয়সী প্রশংসা করেন। এছাড়াও উপস্থিত অনেকের কাছেই সংগঠন পরিচিতি, যুব প্রত্যাশা ইত্যাদি প্রদান করা হয়।
৮. দক্ষিণ দিনাজপুর:
এসআইও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার পক্ষ থেকে হরিরামপুর ও ডাঙ্গারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষা সহায়ক কেন্দ্র খোলা হয়।
উত্তর ২৪ পরগনা:
এসআইও হাড়োয়া ব্লকের উদ্যোগে শালিপুর হাই স্কুলে পরীক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার উদ্দেশ্যে একটি পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্র করা হয়। সেখানে পানীয় জল, পেন, ফাইল ও প্রাথমিক চিকিৎসা ও অন্যান্য উপকরণ পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে সরবরাহ করা হয়। এদিনে উপস্থিত অভিভাবকরা এসআইও’র উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত অভিভাবকগণকে এসআইও পরিচিতি ও সংগঠনের মুখপাত্র যুব প্রত্যাশা প্রদান করা হয়। এদিনের এই পরীক্ষার্থী সহায়তা কেন্দ্রে উপস্থিত ছিলেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মিডিয়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, ব্লক সভাপতি শরিফুল ইসলাম সহ অন্যানা কর্মীবৃন্দ।
মিডিয়াতে এসআইও

- আপনজন
একই দিনে দুটি পরীক্ষা, তাই মাদ্রাসা সার্ভিসের পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে দাবি করল এসআইও

- dailyhunt
শুরু হলো ছাত্রসংগঠন এসআইও’র ‘জাগিয়ে নৈতিকতার আলো, শিক্ষাঙ্গনে চলো’ অভিযান
প্রেস রিলিজ
এসআইও আজ ভারতবর্ষে জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও আঞ্চলিকতা নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ ছাত্রের হৃদয় স্পন্দন। যারা আসমুদ্র হিমাচল দেশের আনাচে কানাচে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাফল্যের সঙ্গে সেবামূলক কাজের মধ্যে দিয়ে নিজেদের কাজকে সম্প্রসারিত করে চলছে।
পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশন পরিচালিত ২৫তম স্টেট এলিজিবিটি টেস্ট (সেট) পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে কিছু সাংঘাতিক অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদে অবস্থিত প্রফঃ সৈয়দ নুরুল হাসান কলেজের একজন শিক্ষক ভিডিও লাইভ করে সেই কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ঘুষের বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদেরকে আলাদা কক্ষ প্রদান করে অসাধু উপায়ে পরীক্ষার ব্যবস্থা করে দেওয়ার চরম অভিযোগ তোলেন। কলেজের অধ্যক্ষও অভিযোগকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করে কাগজপত্র সহ পুলিশের কাছে সেই অভিযোগকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে এফআইআর লিখিয়েছেন। অন্যদিকে কলেজ সার্ভিস কমিশন চেয়ারপারসনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি অনলাইন মাধ্যমে দেখা গেছে যেখানে পরীক্ষার্থীদের মেডিকেল সার্টিফিকেট অনুযায়ী তাদেরকে আলদা সিক্ রুমের ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে, যা নাকি পরীক্ষার কো-অর্ডিনেটর এবং পর্যবেক্ষক অনুমোদন করেছিলেন।
এদিন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সাইদ মামুন বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ স্টেট এলিজিবিটি টেস্ট (সেট) -এর মত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় কোনো রকম অন্যায়-অবিচার মেনে নেওয়া যায় না। বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ এসেছে যে পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষক পরীক্ষাঘরে ঢুকে কিছু পরীক্ষার্থীদের উত্তর বলে দিচ্ছেন।” এ কথা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে এই সকল অভিযোগ যদি ঘটে থাকে তাহলে সকল ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার সমান অধিকারকে লঙ্ঘন করা হবে। সাথে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার উপরও চরম প্রশ্ন তুলছে। সাইদ মামুন আরও বলেন, “সত্য উৎঘাটনের জন্য নিরপেক্ষ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবিলম্বে স্বচ্ছ তদন্ত চালানো অত্যবশ্যক। রাজ্যের সকল পরীক্ষার্থীদের অবিচার থেকে রক্ষা করতে এবং পরীক্ষার সাথে যুক্ত সকল প্রতিষ্ঠানকে কলঙ্কিত হওয়া থেকে মুক্ত করতে সকল অভিযোগকে গভীরভাবে খতিয়ে দেখে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত চালাতে হবে। নইলে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর রাজ্যবাসীরা আস্থা হারিয়ে ফেলবে।” সাথে তিনি ছাত্রসমাজের উদ্দেশ্যে দায়িত্ববোধের কথা স্মরণ করিয়ে জানান যে, “অন্যায়ভাবে বা অসাধু উপায়ে পরীক্ষা দিয়ে সামান্য এগিয়ে গেলেও দিনের শেষে আমাদের কৃতকর্মের জবাব আমাদেরকে দিতেই হবে।”
এসআইও শিক্ষায় সমান অধিকার, ন্যায়-বিচার ও মুল্যবোধের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনা সহ শিক্ষার সাথে জড়িত সকল বিষয়কে আমরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং তদন্তের মাধ্যমে সত্য স্পষ্ট হওয়ার আশা রাখছি।
ধন্যবাদান্তে,
গাজী তাওফিক ইসলাম
জনসংযোগ সম্পাদক, এসআইও পশ্চিমবঙ্গ
যোগাযোগ – +৯১ ৮৪২০ ৭২২ ৬৭২, ইমেইল – prs.siowb@gmail.com
একজন ছাত্র সরস্বতী পুজোয় চাঁদা না দিতে চাওয়ায় তাঁকে শারীরিক হেনস্থা করা হচ্ছে। গত পরশু এমনি এক হাড়হিম করা ঘটনা ঘটে কোচবিহার এম জে এন মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের সাথে। নির্যাতিত ছাত্রের দাবি যে পুজোর চাঁদা দিতে রাজী না হওয়ায় প্রায় ৪০ জন ছাত্রের একটি দল তাঁর রুমে গিয়ে তাঁকে ঘেরাও করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তাঁর ওপর হামলা চালায়। এটাও অভিযোগ উঠেছে যে হামলাকারীর দল তাঁকে হুমকি দেয় যে পুজোর চাঁদা না দিলে তাঁকে কলেজ থেকে তাড়িয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ইতিমধ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি অর্ডার জারি করেছেন যে নির্যাতিত ছাত্রের অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং পাঁচজনের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপরিউক্ত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে স্টুডেন্টস ইসলামিক অর্গানাইজেশন অফ ইন্ডিয়ার রাজ্য সভাপতি সাইদ মামুন বলেন, “কোনো অবস্থাতেই কোনো ছাত্রছাত্রীর কাছে জোর করে চাঁদা নেওয়া ভারতীয় সংবিধানের উল্লঙ্ঘন। একজন মুসলিমের জন্যেও পুজোর চাঁদা দেওয়া তাঁর ধার্মিক নীতির বিরোধী। সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে কোন একটি ধর্মের নিয়ম নীতি অন্য ধর্মের অনুসারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজোর নামে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে জোর করে চাঁদা আদায়ের গুন্ডামী বন্ধের জন্য প্রশাসন ও সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছি এবং দ্রুত দোষীদের গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানাচ্ছি।” তিনি এই আশাও রাখেন যে যেহেতু জোর করে পুজোর চাঁদা নেওয়া একজন মুসলিম ছাত্রছাত্রীর বিশ্বাসে আঘাত হানে, এই অবস্থায় তাঁকে ঈমান-আক্বিদায় দৃঢ় হতে হবে। সংগঠন সর্বদা এটাই চায় যে শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকবে এবং কোন ধার্মিক বৈষম্য ছাড়াই প্রত্যেকের শিক্ষা গ্রহনের অধিকার বহাল থাকবে।
ধন্যবাদান্তে,
গাজী তাওফিক ইসলাম
জনসংযোগ সম্পাদক
এসআইও পশ্চিমবঙ্গ
যোগাযোগ – +91 8420 722 672
ইমেইল – prs.siowb@gmail.com

একজন ছাত্র সরস্বতী পুজোয় চাঁদা না দিতে চাওয়ায় তাঁকে শারীরিক হেনস্থা করা হচ্ছে। গত পরশু এমনি এক হাড়হিম করা ঘটনা ঘটে কোচবিহার এম জে এন মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের সাথে। নির্যাতিত ছাত্রের দাবি যে পুজোর চাঁদা দিতে রাজী না হওয়ায় প্রায় ৪০ জন ছাত্রের একটি দল তাঁর রুমে গিয়ে তাঁকে ঘেরাও করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তাঁর ওপর হামলা চালায়। এটাও অভিযোগ উঠেছে যে হামলাকারীর দল তাঁকে হুমকি দেয় যে পুজোর চাঁদা না দিলে তাঁকে কলেজ থেকে তাড়িয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ইতিমধ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি অর্ডার জারি করেছেন যে নির্যাতিত ছাত্রের অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং পাঁচজনের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপরিউক্ত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে স্টুডেন্টস ইসলামিক অর্গানাইজেশন অফ ইন্ডিয়ার রাজ্য সভাপতি সাইদ মামুন বলেন, “কোনো অবস্থাতেই কোনো ছাত্রছাত্রীর কাছে জোর করে চাঁদা নেওয়া ভারতীয় সংবিধানের উল্লঙ্ঘন। একজন মুসলিমের জন্যেও পুজোর চাঁদা দেওয়া তাঁর ধার্মিক নীতির বিরোধী। সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে কোন একটি ধর্মের নিয়ম নীতি অন্য ধর্মের অনুসারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজোর নামে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে জোর করে চাঁদা আদায়ের গুন্ডামী বন্ধের জন্য প্রশাসন ও সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছি এবং দ্রুত দোষীদের গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানাচ্ছি।” তিনি এই আশাও রাখেন যে যেহেতু জোর করে পুজোর চাঁদা নেওয়া একজন মুসলিম ছাত্রছাত্রীর বিশ্বাসে আঘাত হানে, এই অবস্থায় তাঁকে ঈমান-আক্বিদায় দৃঢ় হতে হবে। সংগঠন সর্বদা এটাই চায় যে শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকবে এবং কোন ধার্মিক বৈষম্য ছাড়াই প্রত্যেকের শিক্ষা গ্রহনের অধিকার বহাল থাকবে।
ধন্যবাদান্তে,
গাজী তাওফিক ইসলাম
জনসংযোগ সম্পাদক
এসআইও পশ্চিমবঙ্গ
যোগাযোগ – +91 8420 722 672
ইমেইল – prs.siowb@gmail.com

একজন ছাত্র সরস্বতী পুজোয় চাঁদা না দিতে চাওয়ায় তাঁকে শারীরিক হেনস্থা করা হচ্ছে। গত পরশু এমনি এক হাড়হিম করা ঘটনা ঘটে কোচবিহার এম জে এন মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের সাথে। নির্যাতিত ছাত্রের দাবি যে পুজোর চাঁদা দিতে রাজী না হওয়ায় প্রায় ৪০ জন ছাত্রের একটি দল তাঁর রুমে গিয়ে তাঁকে ঘেরাও করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তাঁর ওপর হামলা চালায়। এটাও অভিযোগ উঠেছে যে হামলাকারীর দল তাঁকে হুমকি দেয় যে পুজোর চাঁদা না দিলে তাঁকে কলেজ থেকে তাড়িয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ইতিমধ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি অর্ডার জারি করেছেন যে নির্যাতিত ছাত্রের অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং পাঁচজনের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপরিউক্ত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে স্টুডেন্টস ইসলামিক অর্গানাইজেশন অফ ইন্ডিয়ার রাজ্য সভাপতি সাইদ মামুন বলেন, “কোনো অবস্থাতেই কোনো ছাত্রছাত্রীর কাছে জোর করে চাঁদা নেওয়া ভারতীয় সংবিধানের উল্লঙ্ঘন। একজন মুসলিমের জন্যেও পুজোর চাঁদা দেওয়া তাঁর ধার্মিক নীতির বিরোধী। সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে কোন একটি ধর্মের নিয়ম নীতি অন্য ধর্মের অনুসারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজোর নামে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে জোর করে চাঁদা আদায়ের গুন্ডামী বন্ধের জন্য প্রশাসন ও সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছি এবং দ্রুত দোষীদের গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানাচ্ছি।” তিনি এই আশাও রাখেন যে যেহেতু জোর করে পুজোর চাঁদা নেওয়া একজন মুসলিম ছাত্রছাত্রীর বিশ্বাসে আঘাত হানে, এই অবস্থায় তাঁকে ঈমান-আক্বিদায় দৃঢ় হতে হবে। সংগঠন সর্বদা এটাই চায় যে শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকবে এবং কোন ধার্মিক বৈষম্য ছাড়াই প্রত্যেকের শিক্ষা গ্রহনের অধিকার বহাল থাকবে।
ধন্যবাদান্তে,
গাজী তাওফিক ইসলাম
জনসংযোগ সম্পাদক
এসআইও পশ্চিমবঙ্গ
যোগাযোগ – +91 8420 722 672
ইমেইল – prs.siowb@gmail.com

ইতিহাসে এসআইও
সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে এসআইও চার দশক ধরে তাঁর যাত্রা পথের মধ্যে দিয়ে সামাজিক পট পরিবর্তনে অবদান রেখে চলেছে। বিশ্বজাহানের মালিক চাইলে সংগঠনের এই ধারাবাহিক কর্মধারা আরও এগিয়ে যাবে।



